মানুষের বর্বরতা কি কখনও শেষ হবে?
মানুষের বর্বরতা কি কখনও শেষ হবে?
পৃথিবীর কিছু কিছু দেশে দাসপ্রথা এখনও রয়ে গেছে। ২০০০ সালের ৮ই মার্চ সংখ্যার সচেতন থাক! (ইংরেজি) পত্রিকায় এই কঠিন সমস্যাটা নিয়ে আলোচনা করা হয়েছিল। সচেতন থাক! পত্রিকার এই সংখ্যাটা ইতালির সামাজিক সংহতি বিষয়ক মন্ত্রী, লিভিয়া টুরকোকে দেওয়া হয়েছিল। ইতালিতে যিহোবার সাক্ষিদের শাখা অফিসে একটা চিঠি দিয়ে তিনি স্বীকার করেছিলেন:
“আজকের দাসপ্রথা সবচেয়ে বেশি ক্ষতি করছে নারী ও শিশুদের। এই দাসপ্রথার জন্য এখনও লাখ লাখ মানুষ বর্বরতার শিকার হচ্ছে আর তা এক মহা সংকটে পরিণত হয়েছে।” সবশেষে তিনি বলেছিলেন: “এই অবিচারের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানানো সত্যিই অমূল্য অবদান আর এটা যখন বহুল বিতরিত পত্রিকার [সচেতন থাক!] মাধ্যমে জনগণের কাছে পৌঁছে যায় তখন তা আরও জোরালো হয়।”
সচেতন থাক! পত্রিকা ৮২টা ভাষায় ২ কোটিরও বেশি সংখ্যায় লাখ লাখ লোকেদের হাতে পৌঁছে দেওয়া হয়। আর এই পত্রিকার বদৌলতে সারা পৃথিবীর লাখ লাখ পাঠক-পাঠিকারা শুধু আজকের সমস্যাগুলোই জানতে পারে না কিন্তু সেইসঙ্গে সেগুলোকে কীভাবে সমাধান করা যায়, সেই বিষয়ে বাইবেলের পরামর্শও জানতে পারে।
কিন্তু তারপরও প্রশ্ন থেকে যায়, ঈশ্বর যদি সত্যিই থেকে থাকেন, তাহলে কেন তিনি নির্দোষ লোকেদের এত দুঃখকষ্ট পেতে দিচ্ছেন? অনেকে ভাবেন, ‘অপূর্ব সৃষ্টির মধ্যে দিয়ে স্রষ্টার প্রজ্ঞা দেখা যায় অথচ তিনি মানুষের জন্য একটুও করুণা দেখান না, তাহলে কীভাবে আমি তাঁকে ভালবাসব?’ ঈশ্বর কি প্রকৃতই আমাদের জন্য চিন্তা করেন? ব্রোশারটাতে এই প্রশ্নগুলোর যুক্তিসংগত উত্তর দেওয়া আছে। ৩২-পৃষ্ঠার এই ব্রোশার থেকে আপনি যদি আরও কিছু জানতে চান, তাহলে এখানে দেওয়া কূপনটা পূরণ করে এই পত্রিকার ৫ পৃষ্ঠায় দেওয়া যে কোন ঠিকানায় পাঠান।
□ ঈশ্বর কি প্রকৃতই আমাদের জন্য চিন্তা করেন? ব্রোশারটার বিষয়ে আমাকে আরও বেশি কিছু জানান।
□ বিনা পয়সায় বাইবেল অধ্যয়ন করার জন্য দয়া করে আমার সঙ্গে দেখা করুন।